বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের এবং এই মহতি উদ্যোগে যারা শ্রম দিয়ে, মেধাবৃত্তি প্রদানের জন্য অনুদান প্রদান করে এবং যারে সুভেনিয়রে জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছে তাঁদের এবং সমিতির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। এই অনুষ্ঠান এর মাধ্যমে ফেনীবাসীর পারস্পরিক পরিচিতি, ঘনিষ্ঠতা এবং সহযোগিতার হার আরো সম্প্রসারিত ও সুদৃঢ় হোক এই আশা ব্যাক্ত করছি। সকলের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা ও মোবারকবাদ।
বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর ও বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম এর সাথে সারা বাংলাদেশের সংযোগরক্ষাকারী ফেনী জেলা যার তিন লক্ষাধিক ফেনীবাসীর প্রতিষ্ঠিত সংগঠন “ফেনী জেলা সমিতি-চট্টগ্রাম” তার নিজস্ব ভবন “ফেনী ভবন” চট্টগ্রাম এর চট্টেশ্বরী রোড এ ফেনীবাসীর সুখ, দুঃখের মিলনমেলার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, চিকিৎসা, মেধাবৃত্তি, জাতীয় দিবস, শোক দিবস ও ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছে।
১৯৬৮ সালের ২৫ অক্টোবর প্রথম ফেনী এসোসিয়েশোনের নামে অত্র সমিতি জন্মলাভ করে। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকার ফেনীকে জেলায় রূপান্তর করার পর সমিতির সন্মানিত সদস্য/সদস্যাদের সিদ্ধান্ত এর পরিপ্রেক্ষিতে বার্ষিক সাধারন সভায় ফেনী এস...