ফেনী জেলা সমিতি, চট্টগ্রাম মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০২৪    ১০ : ০৭ : ০৩
Logo

গঠনতন্ত্র

গঠনতন্ত্র

প্রথম অধ্যায়

নাম ও কার্যালয়

১। এই সমিতি “ ফেনী জেলা সমিতি-চট্টগ্রাম” নামে অভিহিত হইবে।

২। “ফেনী জেলা সমিতি-চট্টগ্রাম” এর কার্যালয় চট্টগ্রাম মহানগরে অবস্থিত থাকিবে।

দ্বিতীয় অধ্যায়

আদর্শ ও উদ্দেশ্য

১। এই সমিতি একটি অরাজনৈতিক সংগঠন হিসাবে কাজ করিবে এবং দেশের প্রচলিত আইনে সমাজকল্যাণ সংগঠন হিসাবে রেজিষ্টার্ড থাকিবে। অত্র সমিতির সমাজকল্যাণমূলক কার্যকরম সমগ্র বাংলাদেশে পরিব্যাপ্ত থাকিবে।

২। এই সমিতি সমাজসেবামূলক কাজে চট্টগ্রাম মহানগরে ও দেশের অন্যান্য স্থানে অবস্থিত সমাজকল্যাণমূলক সংগঠনের সঙ্গে মতি বিনিময় ও সহযোগিতা করিবে।

৩। অত্র সমিতি শিল্প সাহিত্যের উন্নয়ন ও শিক্ষা সংস্কৃতি বিকাশের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করিবে।

৪। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ/দুঃস্থ মানুষের সেবার জন্য কাজ করিবে এবং অন্যান্য সমাজসেবামূলক সংস্থার সহযোগিতায় বিনামূল্যে চিকিৎসার আয়োজন করিবে।

৫। এই সমিতি চট্টগ্রামে বসবাসরত ফেনী জেলার বিভিন্ন পেশার মানুষের মধ্যে সামাজিক বন্ধন, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের ভাব গড়িয়া তোলার প্রয়াস পাইবে।

৬। এই সমিতি সদস্যদের আপদে বিপদে সমবেদনা ও সহানুভূতি জ্ঞাপন করিবে এবং প্রয়োজনবোধে আর্থিক ও আইনানুগ সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদানের প্রয়াস পাইবে।

৭। এই সমিতি সমগ্র দেশের বিশেষ করে ফেনী জেলার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য কাজ করিবে।

৮। এই সমিতি ফেনী জেলার বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের উপযোগী নানা ধরনের বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করবে।

৯। এই সমিতি ফেনী জেলার গরীব ও মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের বিনামূল্যে শিক্ষার উপকরণ বিতরণ ও বৃত্তি প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করিবে।

১০। এই সমিতি মিলাদ মাহফিল, ঈদ পুনর্মিলনী, গুনীজন সংবর্ধনা, সেমিনার, আলোচনা সভা, গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস উদযাপন ইত্যাদিন্র আয়োজন করিবে।

১১। এই সমিতি আদর্শ ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করার জন্য বা সমিতির কার্যকরী পরিষদ কর্তৃক গৃহীত অন্য যে কোন কর্মসূচী বাস্তবায়নের জন্য দেশের যে কোন দানশীল ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান হইতে চাঁদা, অর্থ বা সম্পদ সংগ্রহ করিতে পারিবে এবং সংগৃহীত অর্থ/তহবিল রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টিযুক্ত লাভজনক প্রতিষ্ঠান ও প্রকল্পে বিনিয়োগ করিতে পারিবে।

তৃতীয় অধ্যায়

সদস্যপদ

চট্টগ্রামের বসবাসরত ফেনী জেলার যে কোন ব্যাক্তি যাহার বয়স আঠার বৎসর পূর্ণ হইয়াছে, ফেনী জেলা সমিতির গঠনতন্ত্র ও কার্যক্রমের প্রতি আস্থা জ্ঞাপন করতঃ সাধারন সদস্যপদ লাভ করিতে পারিবে।

চতুর্থ অধ্যায়

চাঁদা সংক্রান্ত

১। সাধারন সদস্য হইবার জন্য ৩ (তিন) বৎসর মেয়াদের জন্য ১০০/- (একশত টাকা) চাঁদা প্রদান করিতে হইবে। বৎসর প্রতি ইংরেজী বর্ষপঞ্জী অনুসারে নির্ধারিত হইবে।

২। সাধারন সদস্যপদের যোগ্যতা সম্পন্ন যে কোন ব্যাক্তি এককালীন ৩০০০/- (তিন হাজার টাকা) প্রদান করিলে অত্র সমিতির আজীবন সদস্যপদ লাভ করিতে পারিবেন।

৩। যে কোন ব্যাক্তি এককালীন ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার টাকা) প্রদান করিয়া অত্র প্রতিষ্ঠানের আজীবন পৃষ্ঠপোষক হইতে পারিবেন। পৃষ্ঠপোষক হওয়ার জন্য ফেনী জেলার লোক হইবে হইবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা থাকিবে না।

 

পঞ্চম অধ্যায়

(ক) কার্যকরী পরিষদ

১। ফেনী জেলা সমিতির সাধারন সদস্য, আজীবন সদস্য ও পৃষ্ঠপোষক (যদি সাধারন সদস্য হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন হন) সমন্বয়ে সমিতির একটি সাধারন পরিষদ থাকিবে।

২। সাধারন পরিষদ অত্র সমিতির সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী থাকিবে এবং সাধারণ পরিষদ থাকিবে।

৩। সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত যে কোন অনুষ্ঠানাদিতে সাধারান সদস্য, আজীবন সদস্য ও আজীবন পৃষ্ঠপোষকদের আমন্ত্র জানাইতে হইবে।

৪। সমিতির এই গঠনতন্ত্র ও নিয়মাবলীর যে কোন পরিবর্তন সংযোজন বা সংশোধন করিতে হইলে সাধারন পরিষদের সভা আহবান করিতে হইবে এবং উপস্থিত দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের অনুমোদন/সম্মতি লাগিবে।

(খ) কার্যকরী পরিষদ

১। সমিতির যাবতীয় কার্যাবলী পরিচালনার জন্য সাধারন সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত ২৫ সদস্যের একটি কার্যকরী পরিষদ থাকিবে।

২। কার্যকরী পরিষদের কর্মকর্তা ও সদস্যগণ যৌথভাবে এবং এককভাবে সমিতির যাবতীয় কার্যকলাপের জন্য সাধারন পরিষদের নিকট দায়ী থাকিবেন।

৩। কার্যকরী পরিষদের মেয়াদ সর্বোচ্চ ৩ (তিন) বৎসর হইবে। তবে বিশেষ পরিস্থিতিতে এই মেয়াদ তিন মাস পর্যন্ত বাড়ানো যাইতে পারে।

৪। কার্যকরী পরিষদের সভায় কমপক্ষে ৯জন সদস্য উপস্থিত থাকিলে সভার “কোরাম” হইবে।

৫। সমিতির একজন সভাপতি, ৫ জন সহ-সভাপতি, একজন সাধারন সম্পাদক, একজন যুগ্ম সম্পাদক, একজন অর্থ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন শিক্ষা সম্পাদক, একজন সমাজকল্যাণ সম্পাদক, একজন দপ্তর সম্পাদক, একজন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক, একজন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, একজন মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও ৯ (নয়) জন নির্বাহী সদস্য সমন্বয়ে কার্যকরী পরিষদ গঠিত হইবে।

৬। কার্যকরী পরিষদের সকল সিদ্ধান্ত সভায় উপস্থিত অধিকাংশ সদস্যদের মতানুযায়ী হইবে। কোন প্রস্তাবের পক্ষে ও বিপক্ষে সমান ভোট পড়িলে সভাপতি কাষ্টিং ভোট প্রয়োগ করিবেন।

৭। কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্যের বিরুদ্ধে যে কোন সিদ্ধান্ত যথা অনাস্থা প্রস্তাব/নিন্দা প্রস্তাব গ্রহণ করিতে হইলে সভায় উপস্থিত কার্যকরী পরিষদের ১৭(সতের) জন সদস্যের সম্মতি প্রয়োজন হইবে।

৮। কার্যকরী পরিষদের কোন কর্মকর্তা বা সদস্য পূর্বাহ্নে কোন প্রকার কারণ না দর্শাইয়া যদি পর পর কার্যকরী পরিষদের তিনটি সভায় উপস্থিত না থাকেন তবে তাঁহার পদ শূন্য হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে এবং কার্যকরী পরিষদ যে কোন শূন্য পদে কোঅপট করিয়া পূরণ করিতে পারিবেন।

৯। সমিতির কার্যকরী পরিষদ কর্তৃক স্থিরকৃত এক বা একাধিক ব্যাংকে ফেনী জেলা সমিতি, চট্টগ্রাম নামে সঞ্চয়ী ও মেয়াদী হিসাব খুলিবে এবং সমিতির যাবতীয় অর্থ ব্যাংকে জমা রাখিতে হইবে। সভাপতি, সাধারন সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদকের মধ্যে যে কোন দুইজনের যৌথ স্বাক্ষরে ব্যাংক হইতে টাকা উত্তোলন করিতে পারিবে। উক্ত তিনজনের মধ্যেই যে কেহ পদত্যাগ করিলে বা অপসারিত হইলে কার্যকরী পরিষদ তাহা অনিতিবিলম্বে ব্যংককে গোচরীভূত করিবে।

১০। কার্যকরী পরিষদ প্রয়োজনবোধে সমিতির তহবিল সরকারী গ্যারান্টিযুক্ত লাভজনক প্রকল্পে বিনিয়োগ করিতে পারিবে, অথবা ব্যাংকে এফডিআর হিসাব খুলিতে পারিবে ও সঞ্চয়পত্র ক্রয় করিতে পারিবে। কার্যকরী পরিষদ সমিতির আয়-ব্যায়ের হিসাব পরীক্ষা নিরীক্ষার ব্যবস্থা করিবে এবং অর্থ সম্পাদক সমিতির সাধারন সভায় তাহা উপস্থাপন করিবেন।

১১। কার্যকরী পরিষদ দায়িত্বভার গ্রহন করার পর সমিতির জন্য প্রয়োজন বোধে সমিতির কার্যকরী পরিষদের সাধারন সম্পাদক সহ ৯ জন সদস্য নিয়ে একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করিবে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যগণ ফেনী জেলার অধিবাসী ও ফেনী জেলা সমিতির সদস্য হইতে হইবে। সমিতির সভাপতি প্রয়োজনে উপদেষ্টা পরিষদের সভা আহবান করিতে পারিবেন।

১২। কার্যকরী পরিষদ সমিতির কাজ সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য নিময়কানুন স্থির করিবেন। বিভিন্ন উপ-পরিষদ যেমন –অর্থ সংগ্রহ উপ-পরিষদ, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক উপ-পরিষদ ইত্যাদি গঠন করিবে এবং এই ধরনের উপ-পরিষদের দায়িত্ব, কর্তব্য ও মেয়াদকাল স্থির করিয়া দিবেন।

১৩। কার্যকরী পরিষদ সমিতির জন্য বেতনধারী কর্মকর্তা/কর্মচারী নিয়োগ করিতে পারিবেন।

১৪। কার্যকরী পরিষদ ১জন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও ২ জন সদস্যসহ ৩ সদস্যের একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করিবেন। নির্বাচন সংক্রান্ত ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।

 

৬ষ্ঠ অধ্যায়

কর্মকর্তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য

সভাপতি

১। সভাপতি অত্র প্রতিষ্ঠানের গঠনতান্ত্রিক প্রধান হিসাবে কাজ করিবেন। তিনি গঠনতন্ত্রের অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠানের ঐক্যের প্রতীক হিসাবে থাকিবেন।

২। সমিতির যে কোন সভায় সদস্যদের মধ্যে অত্র গঠনতন্ত্রের কোন ধারা উপ-ধারার ব্যাপারে মত বিরোধ দেখা দিলে সভাপতির ব্যাখ্যা চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।

৩। তিনি সমিতির যাবতীয় সভা ও আনুষ্ঠানাদিতে সভাপতিত্ব করিবেন এবং সভা ও অনুষ্ঠানাদি সুষ্ঠুরূপে পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ বা রুলিং দিবেন।

৪। কার্যকরী পরিষদ সভায় কোন প্রস্তাবের পক্ষে বিপক্ষে সমান সংখ্যক ভোট পড়িলে তিন কাষ্টিং ভোট প্রয়োগ করিবেন।

৫। সমিতির সাধারন সভা, উপদেষ্টা পরিষদের সভা ও অন্যান্য অনুষ্ঠানাদি সভাপতি ও সাধারান সম্পাদকের যৌথ স্বাক্ষরে আহবান করা হইবে।

৬। কার্যকরী পরিষদের মেয়াদকালের মধ্যে সমিতির কাজে অচলাবস্থা দেখা দিলে বা দুই বৎসর মেয়াদকাল পূর্ণ হইলে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোন অসুবিধা দেখা দিলে সভাপতি বিশেষ সাধারন সভা আহবান করিবেন এবং সাধারন পরিষদের মতানুযায়ী কার্য পরিচালনা করিবেন।

৭। কার্যকরী পরিষদের কোন কর্মকর্তা বা সদস্য পদত্যাগ পত দাখিল করিলে তাহা বিবেচনার জন্য সভাপতি সাধারন সম্পাদককে অনতিবিলম্বে সভা আহবানের জন্য নির্দেশ দিবেন।

৮। সভাপতি জরুরী প্রয়োজনে কার্যকরী পরিষদের অনুমতি ব্যাতিরেকে ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা পর্যন্ত খরচের অনুমোদন দিতে পারিবেন। অবশ্যই তাহা পরবর্তী কার্যকরী পরিষদ সভায় অনুমোদনের জন্য পেশ করিতে হইবে।

৯। সভাপতি, সাধারন সম্পাদকসহ যৌথভাবে যাবতীয় খরচের ভাউচার ইত্যাদি পাশ করিবেন।

সহ-সভাপতি

১। সভাপতির অনুপস্থিতিতে সহ-সভাপতির মধ্যে একজন নির্বাহী ও সাধারন সভায় সভাপতিত্ব করিবেন।

২। সভাপতির অসুস্থতায় বা অপারগতায় প্রথম সহ-সভাপতি সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করিবেন।

সাধারন সম্পাদক

১। সাধারন সম্পাদক সমিতির নির্বাহী প্রধান হিসাবে কাজ করিবেন। তিনি সংগঠনের আদর্শ ও উদেশ্য বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিবেন। সংগঠনের যাবতীয় দলিল পত্র সভার কার্য বিবরনী বই, রেজিষ্টার, সীলমোহন ইত্যাদি তাহার হেফাজতে থাকিবে।

২। তিনি সভাপতির সাথে আলোচনা সাপেক্ষে কার্যকরী পরিষদের সভা আহবান করিবেন। তিনি কার্য বিবরণী হইতে সভার আলোচ্য বিষয় ও সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ করিবেন এবং তাহা বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নিবেন।

৩। তিনি সভাপতির সঙ্গে যৌথ স্বাক্ষরে বার্ষিক সাধারন সভা, বিশেষ সাধারন সভা, সমিতির অনুষ্ঠানাদি ও উপদেষ্টা পরিষদের সভা আহবান করিবেন।

৪। জরুরী প্রয়োজনে সাধারন সম্পাদক কার্যকরী পরিষদের পূর্বানুমোদন ব্যাতীত ৩০০০/- (তিন হাজার টাকা) পর্যন্ত খরচ করিতে পারিবেন। অবশ্য এই ধরনের খরচ কার্যকরী পরিষদের পরবর্তী সভায় অবগতি ও অনুমোদনের জন্য পেশ করিবেন।

৫। কার্যকরী পরিষদের পক্ষে সাধারন সম্পাদক সভাপতির সহিত যৌথভাবে সমিতির যাবতীয় খরচের ভাউচার পাশ করিবেন।

৬। তিনি বার্ষিক সাধারন সভায় সমিতির যাবতীয় কার্যাবলীর বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করিবেন।

৭। তিনি সাধারন পরিষদের সভায় বা কার্যকরী পরিষদের সভায় উত্থাপিত প্রশ্ন বা সমালোচনার জবাব দিবেন বা ভারপ্রাপ্ত বিভাগীয় সম্পাদককে জবাব দিতে বলিবেন।

৮। অত্র প্রতিষ্ঠানের কোন বেতনধারী কর্মকর্তা/কর্মচারী নিয়োগ করা হইলে তিনি তাঁহাদের কার্যাবলী নিয়ন্ত্রন করিবেন।